Ad Code

Responsive Advertisement

অ্যাজমা ও অ্যাজমার চিকিৎসা পরামর্শ

#বিষয়ঃ অ্যাজমা ও অ্যাজমার চিকিৎসা পরামর্শঃ)


#অ্যাজমা রোগীর প্রাথমিক লক্ষণসমূহঃ 
১) বুকে সাঁই সাঁই বা বাঁশির মত শব্দ হওয়া।
২) শ্বাস কষ্ট হওয়া।
৩) বুকে চাপ অনুভব করা।
৪) দীর্ঘ মেয়াদী কাশিতে ভুগতে থাকা।
৫) ব্যায়াম করলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া।
৬) শীতকালে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া।
৭) ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া।
৮) কাশির সঙ্গে কফ নির্গত হওয়া।
৯) গলায় খুসখুস করা ও শুষ্কতা অনুভব করা।
১০)  রাতে কাশি বেড়ে যাওয়া।
১১)  নাড়ীর গতি দ্রুত হওয়া।
১২) কথা বলতে সমস্যা হওয়া।
১৩) সর্বদা দুর্বলতা অনুভব করা।
১৩) দেহ নীল বর্ণ ধারণ করা।

#অ্যাজমা রোগীর জন্য কিছু পরামর্শঃ
১) বিছানা ও বালিশ প্লাস্টিকের সিট দিয়ে ঢেকে নিতে হবে বা বালিশে বিশেষ ধরনের কভার লাগিয়ে নিতে হবে।
২) ধুলো ঝাড়াঝাড়ি করা চলবে না।
৩) ধোঁয়াযুক্ত বা খুব কড়া গন্ধওয়ালা পরিবেশে থাকা চলবে না।
৪) আলো-হাওয়া যুক্ত, দূষণমুক্ত খোলামেলা পরিবেশ থাকা দরকার। কারণ স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় ফাঙ্গাল স্পোর অনেক সময় হাঁপানির কারণ হয়।
৫) হাঁপানি রোগীর আশেপাশে ধূমপান বর্জনীয় ও মশার কয়েল জ্বালানো যাবে না।
৬) অতিরিক্ত পরিশ্রমের জন্যও হাঁপানি রোগীরা শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তাই নিজের শরীরের অবস্থা বুঝে পরিশ্রমের ঝুঁকি নেয়া উচিত।
৭) হালকা খাওয়া-দাওয়া করা উচিত যাতে হজমের কোনো অসুবিধে না হয়। কারণ, বদহজম এবং অম্বল থেকেও হাঁপানি হতে পারে। যে খাবারে এ্যালার্জি আছে তা বর্জন করে চলতে হবে।
৮) প্রয়োজনে স্থান ও পেশা পরিবর্তন করতে হবে। শুধু নিয়ম মেনে চললেই এই ধরনের রোগীর শতকরা পঞ্চাশ ভাগ ভাল থাকেন।

#অ্যাজমা রোগীর খাবার সমুহঃ
১) কুসুম গরম খাবার।
২) মওসুমি ফলমূল। 
৩) ছাগলের দুধ (তেজপাতা, পুদিনা ও কালোজিরা সহ)। 
৪) আয়োডিন যুক্ত লবণ ও সৈন্ধব লবণ।
৫) মধু।
৬) স্যুপ।
৭) জুস।
৮) কালোজিরার তেল।
৯) আদা ও পুদিনার চা।

#অ্যাজমা​​​​​​​ রোগীর যে সব খাবার নিষিদ্ধঃ
১) মিষ্টি দধি ও মিষ্টান্ন।
২) ফ্রিজের কোমল পানীয়।
৩) আইসক্রীম, ফ্রিজে রাখা খাবার।
৪) ইসুবগুল ও গ্রেবী জাতীয় খাবার। 
৫) কচুর লতি, তিতা জাতীয় খাবার। 
৬) পালং শাক ও পুই শাক, মাসকলাই, মাটির নীচের সবজি যেমন-গোল আলু, মিষ্টি আলু, শালগম, মুলা, গাজর ইত্যাদি। 
৭) ইলিশ মাছ, গরুর গোশত, চিংড়ী মাছ।
৮) পাম অয়েল, ডালডা ও ঘি। 
৯) অধিক আয়রনযুক্ত টিউবঅয়েলের পানি।

#অ্যাজমা রোগী যেসব জামা কাপড় পরিধান করবেনঃ
১) কটন জাতীয় নরম ঢিলে-ঢালা পোশাক পরিধান করতে হবে।
২) সিল্ক, সিনথেটিক, পশমি কাপড় পরিধান না করাই উত্তম।
৩) পাতলা বালিশ ও নরম বিছানায় শোয়া উচিত।
৪) বাসস্থান শুষ্ক ও পর্যাপ্ত সূর্যের আলো-বাতাস সম্পন্ন হওয়া উচিত।

#অ্যাজমা
#এ্যাজমা
#অ্যাজমার 
#হাপানি 
#হাঁপানি
#এ্যাজমারচিকিৎসা  
#অ্যাজমারোগীরলক্ষণ
#অ্যাজমারোগীরপরামর্শ
#অ্যাজমারোগীরখাবার
#bronchalasthma 
#lungs 
#lungsproblem 
#lungsdisease 
#LungsHealth 
#asthma 
#asthmarelief 
#asthmaawareness 
#asthmatreatment 

#চর্ম | #যৌ'ন | #মানসিক | #শ্বাসকষ্ট |
#ক্যান্সার | #ব্যথা ও স্ত্রীরোগসহ |
#হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অভিজ্ঞ!

ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম (রফিক)
বিএইচএমএস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
(ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি)
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ঢাকা। #গভ. রেজিঃ এইচ - ১৬৭৭

#প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালকঃ)  
1) সুসার হোমিওপ্যাথিক স্কুল 
2) সুসার মেডিকেল সার্ভিসেস 
3) ইয়ালাম হোমিওপ্যাথিক চেম্বার 

#চেম্বারঃ)  সুসার হোমিওপ্যাথিক ক্লিনিক  
SUSAR Homoeopathic Clinic 
                                 
#যেকোন রোগ বিষয়ক বিস্তারিত জানতে ও
চিকিৎসা পরামর্শ নিতে সরাসরি যোগাযোগ মাধ্যমঃ)

🤙 01703862490 (imo/WhatsApp)

★ইমেইলঃ) 
drrafiqchamberbd@gmail.com
★ফেসবুক পেজঃ)
https://www.facebook.com/DrRafiqulbhmsbd
★ইউটিউব চ্যানেলঃ)
https://www.youtube.com/@DrRafiqChamber

#বিশেষ বার্তাঃ) 
1) অনলাইনেও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।
2) সবসময় রেজিস্ট্রার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
3) নিজে সুস্থ থাকুন। পরিবারকে সুস্থ রাখুন। 
=) ধন্যবাদ।

Post a Comment

0 Comments

Close Menu