Ad Code

Responsive Advertisement

ত্বকের রোগ ও প্রতিকার | ঘামাচি | দাদ | পাঁচড়া | একজিমা | সোরিয়াসিস | চর্মরোগ

ত্বকের কয়েকটি রোগ ও প্রতিকার


চর্মরোগে কমবেশি সবাই ভোগেন। গরমকালেই এ জাতীয় রোগ বেশি দেখা দেয়। এ ছাড়া অপরিষ্কার ও ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে বসবাস চর্মরোগের একটা অন্যতম কারণ।

নিয়ম মেনে চললে রোগের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। যেমন-

ঘামাচি: গরমের সময় ঘামাচি একটি সাধারণ সমস্যা। জাতীয় ই-তথ্যকোষে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ঘামাচি সাধারণত তখনই হয়, যখন ঘর্মগ্রন্থির মুখ বন্ধ হয়ে যায়, ঘাম বের হয় না ও ত্বকের নিচে ঘাম আটকে যায়। ফলে ত্বকের ওপরিভাগে ফুসকুড়ি ও লাল দানার মতো দেখা যায়। কিছু ঘামাচি খুব চুলকায়। ঘামাচি সাধারণত এমনি সেরে যায়। তবে ঘামাচি সারানোর জন্য ত্বক সব সময় শুষ্ক রাখতে ও ঘাম শুকাতে হবে।

দাদ: শরীরের যে কোনো স্থান ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হতে পারে। এটিকে বলে দাদ। এটি আক্রমণ করে বসতে পারে মাথার চামড়া, হাত-পায়ের আঙুলের ফাঁক কিংবা কুঁচকিতে। এটি ছোঁয়াচে রোগ। আক্রান্ত স্থান চাকার মতো গোলাকার হয় ও চুলকায়। মাথায় দাদ দেখতে গোলাকার হয় এবং আক্রান্ত স্থানে চুল কমে যায়। প্রতিকার পেতে সাবান ও পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান প্রতিদিন ধুতে হবে। এ ছাড়া আক্রান্ত স্থান শুকনো রাখা জরুরি। অনেক সময় ব্যবহৃত সাবান থেকেও দাদ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে সাবান ব্যবহার কিছুদিন বন্ধ রাখতে হবে।

পাঁচড়া: শিশুদের মধ্যে এই রোগ বেশি দেখা যায়। পরিষ্কার কাপড়চোপড় ব্যবহার ও নিয়মিত গোসল করলে খোসপাঁচড়া থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

অ্যাকজিমা: অ্যাকজিমা হলো ত্বকের এমন এক অবস্থা, যেখানে ত্বকে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। একেক ধরনের অ্যাকজিমার লক্ষণ একেক রকম। তবে সাধারণভাবে লালচে, প্রদাহযুক্ত ত্বক, শুষ্ক ও খসখসে ত্বক, ত্বকে চুলকানি, হাত-পায়ের ত্বকের মধ্যে ছোট ছোট পানির ফুসকুড়ি ইত্যাদি হলো অ্যাকজিমার লক্ষণ।

ত্বকের আরও কয়েকটি রোগ হলো-

অ্যাকজিমা: ডিটারজেন্ট, সাবান অথবা শ্যাম্পু থেকে অ্যাকজিমার সংক্রমণ হতে পারে। অতিরিক্ত গরম বা অতিরিক্ত ঠা-া ও স্যাঁতসেঁতে ভেজা আবহাওয়াও অ্যাকজিমার কারণ।

সোরিয়াসিস: সোরিয়াসিস ত্বকের একটি জটিল রোগ। তবে এটি কেবল ত্বক নয়, আক্রমণ করতে পারে শরীরের অন্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গেও; সন্ধি, নখ ইত্যাদি। সাধারণত ত্বকের কোষস্তর প্রতিনিয়ত মারা যায় এবং নতুন করে তৈরি হয়। সোরিয়াসিসে এই কোষ বৃদ্ধির হার অস্বাভাবিক হয়ে ওঠে। ত্বকের কয়েক মিলিমিটার থেকে কয়েক সেন্টিমিটার জায়গাজুড়ে এ সমস্যা দেখা দেয়। রোগ যত পুরনো হয়, ততই জটিল হতে থাকে। তাই দ্রুত শনাক্তকরণ ও চিকিৎসা করা জরুরি। আক্রান্ত ব্যক্তিকে আজীবন চিকিৎসা নিতে হয়। সোরিয়াসিস বংশগতভাবেও হতে পারে।

আর্সেনিকের কারণে চর্মরোগ: আর্সেনিকযুক্ত পানি খেলে ত্বকে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন- ত্বকের গায়ে ছোট ছোট কালো দাগ কিংবা পুরো ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে, হাত ও নখের চামড়া শক্ত এবং খসখসে হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া ত্বকের বিভিন্ন স্থানে সাদা-কালো দাগ দেখা দেওয়াসহ হাত ও পায়ের তালুর চামড়ায় শক্ত গুটি বা গুটলি দেখা দিতে পারে। তবে চিন্তার বিষয় হলো, আর্সেনিকযুক্ত পানি পানের শেষ পরিণতি হতে পারে লিভারের কর্মক্ষমতা লোপ পাওয়া, ত্বক-ফুসফুস-মূত্রথলির ক্যানসার হওয়া, কিডনির কার্যক্ষমতা লোপ পাওয়া ইত্যাদি। তাই রোগ হলে যথাসময়ে সঠিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকুন।

#চর্ম | #যৌ'ন | #মানসিক | #শ্বাসকষ্ট |
#ক্যান্সার | #ব্যথা ও স্ত্রীরোগসহ |
#হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অভিজ্ঞ!

ডাঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম (রফিক)
বিএইচএমএস (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
(ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি)
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ঢাকা। #গভ. রেজিঃ এইচ - ১৬৭৭

#প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালকঃ)  
1) সুসার হোমিওপ্যাথিক স্কুল 
2) সুসার মেডিকেল সার্ভিসেস 
3) ইয়ালাম হোমিওপ্যাথিক চেম্বার 

#চেম্বারঃ)  সুসার হোমিওপ্যাথিক ক্লিনিক  
SUSAR Homoeopathic Clinic 
                                 
#যেকোন রোগ বিষয়ক বিস্তারিত জানতে ও
চিকিৎসা পরামর্শ নিতে সরাসরি যোগাযোগ মাধ্যমঃ)

🤙 01703862490 (imo/WhatsApp)

★ইমেইলঃ) 
drrafiqchamberbd@gmail.com
★ফেসবুক পেজঃ)
https://www.facebook.com/DrRafiqulbhmsbd
★ইউটিউব চ্যানেলঃ)
https://www.youtube.com/@DrRafiqChamber

#বিশেষ বার্তাঃ) 
1) অনলাইনেও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।
2) সবসময় রেজিস্ট্রার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
3) নিজে সুস্থ থাকুন। পরিবারকে সুস্থ রাখুন। 
=) ধন্যবাদ।

Post a Comment

0 Comments

Close Menu